- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
-
অন্যান্য কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
- গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
- আমাদের সম্পর্কে
-
আমাদের সেবা
প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ
-
অন্যান্য কার্যালয়
মন্ত্রণালয়/বিভাগ ও অধিদপ্তর
- ই-সেবা
- গ্যালারি
-
যোগাযোগ
অফিস যোগাযোগ
যোগাযোগ ম্যাপ
- মতামত
দাউদকান্দি - গোয়ালমারী - শ্রীরায়েরচর (কুমিল্লা) - মতলব উত্তর (ছেঙ্গারচর) জেলা মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণই- প্রকল্পটির প্রধান উদ্দেশ্য। টেকসই, নিরাপদ ও ব্যয় সাশ্রয়ী (পরিবহন ব্যয় ও সময়) সড়ক অবকাঠামো। সমন্বিত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়।
দাউদকান্দি - গোয়ালমারী - শ্রীরায়েরচর (কুমিল্লা) - মতলব উত্তর (ছেঙ্গারচর) জেলা মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণই- প্রকল্পটির প্রধান উদ্দেশ্য। টেকসই, নিরাপদ ও ব্যয় সাশ্রয়ী (পরিবহন ব্যয় ও সময়) সড়ক অবকাঠামো। সমন্বিত সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা নিশ্চিত হয়।
দাউদকান্দি-গোয়ালমারী-শ্রীরায়েরচর (কুমিল্লা)-মতলব উত্তর (ছেঙ্গারচর) জেলা মহাসড়ক যথাযথ মানে ও প্রশস্ততায় উন্নীতকরণ প্রকল্প” ভৌগলিক এবং অর্থনৈতিক দিক বিবেচনায় একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প। প্রকল্পটি কুমিল্লা সড়ক বিভাগের আওতাধীন গুরুত্বপূর্ণ জেলা মহাসড়ক/মহাসড়কাংশের সমন্বয়ে গঠিত। সড়কটি কুমিল্লা-চট্টগ্রাম জাতীয় মহাসড়কের (এন-১) দাউদকান্দি নামক স্থানে শুরু হয়ে মতলব উত্তর উপজেলার ছেঙ্গারচর নামক স্থানে সমাপ্ত হয়েছে। বর্ণিত সড়কটি ১৯৯৬ইং সনে জেলা পরিষদ হতে সড়ক ও জনপথ অধিপ্তরের নিকট হস্তান্তর হয়। ২০০২-২০০৩ইং অর্থ বছরে সওজ’র আওতায় জেলা সড়ক উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে উক্ত সড়কটির মেরামত ও উন্নয়ন কাজ করা হয়। তাছাড়া সড়কটির কিছু অংশে ৩.৭০ মিটার প্রস্থে ২০১৫-২০১৬ইং অর্থ বছরে পিএমপি (মেজর-সড়ক) এর আওতায় সর্বশেষ সার্ফেসিং কাজ করা হয়েছে। প্রকল্পের আওতধীন বাঁকসরলীকরনের জন্য ১.২ কিলোমিটার নতুন সড়কসহ সড়কের মোট দৈর্ঘ্য ২২.২০ কিলোমিটার। ঢাকা-চট্রগ্রাম মহাসড়কের (এন-১) দাউদকান্দি নামক স্থান থেকে শুরু হয়ে চাঁদপুর জেলা সদর তথা চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরের সাথে সংযোগ স্থাপন করেছে। বর্তমান সড়কটি ৩.৭০ মিঃ প্রশস্থ । এই সড়ক পথে অসংখ্য জনগন স্বল্প দুরত্ব ও স্বল্প ব্যয়ে জেলা শহর চাঁদপুর, লক্ষ্মীপুরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করে থাকে। সড়কটি উন্নয়ন করা হলে ঢাকা হতে চাঁদপুরে সড়ক পথে 72.00 কিঃমিঃ দুরত্ব হ্রাস পাবে । এই সড়কটি মেঘনা ধনাগোদা নদীর বাঁধের সাথে সংযুক্ত। ফলে নদীর তীরে অবস্থিত প্রায় ১৬টি লঞ্চ ঘাটের মাধ্যমে জনসাধারন ও মালামাল নদীবন্দর শহর বরিশালসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে যাতায়াত করে থাকে। মতলব সেতু নির্মাণের কারনে এবং মতবল সেতু হতে চাঁদপুর সড়কটি ৫.৫০ মিটার হওয়ার কারনে ঢাকা হতে চাঁদপুর ও লক্ষ্মীপুরগামী যানবাহন সমূহ উক্ত সড়ক পথে চলাচল করে। উক্ত সড়কে যানবাহন অত্যাধিক মাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। তাই প্রয়োজনের তুলনায় বিদ্যমান সড়কের প্রশস্ততা কম হওয়ার ফলে বিপরীত দিক হতে আসা যানবাহন সমূহ ঝুঁকির মধ্যে পড়ে এবং প্রায়শই দূর্ঘটনায় পতিত হয়। উক্ত সড়কটি এতদঅঞ্চলে আর্থ সামাজিক অবস্থার উন্নতি সহ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে সহযোগী ভূমিকা পালন করছে । এই উপজেলাসমূহে উৎপাদিত কৃষিপন্য স্থানীয় চাহিদা মিটিয়ে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে প্রেরণ করা হয়। দুর্বল সড়ক যোগাযোগ অবকাঠামোর কারনে অত্র অঞ্চলে কৃষিভিত্তিক শিল্প বিকাশ ব্যাহত হচ্ছে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস
কারিগরি সহায়তায়:
সফটওয়্যার তৈরি:
